
পোশাক কেনার সঙ্গে ঘোরাঘুরি ক্রেতাদের আনন্দে যোগ করেছে নতুন মাত্রা। বন্ধু-বান্ধব নিয়ে যমুনায় আসছেন সব বয়সি মানুষ। মা-বাবার হাত ধরে আসছে পরিবারের ছোট সদস্যও। বাহারি ডিজাইনের পোশাকের সঙ্গে কিনছে রং-বেরংয়ের খেলনা। চড়ছে নানা রাইডে। দিনভর কেনাকাটা শেষে রসনা তৃপ্তিতে ফুডকোর্টে লোভনীয় মজাদার খাবারও রয়েছে। সবশেষে সিনেমা দেখে খুশি মনে সবাই ফিরছেন বাড়ি। সব মিলিয়ে যমুনা ফিউচার পার্কে কেনাকাটা করতে আসা সবাই ঈদের আগেই যেন ঈদ আনন্দ উপভোগ করছেন।
শপিংমল কর্তৃপক্ষ জানায়, ঈদের কেনাকাটার সেরা গন্তব্য হিসাবে যমুনা ফিউচার পার্কে ১৫শর বেশি দেশীয় ও আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড নিয়ে এবারের ‘ঈদ বাজার’ উৎসব সাজানো হয়েছে। যেখানে থাকছে ঐতিহ্যবাহী পোশাক, ডিজাইনার কালেকশন, ইলেকট্রনিক্স, এক্সেসরিজ, জুতা, পারফিউম, হোম ডেকরসহ আরও অনেক কিছু। ফ্যাশন, লাইফস্টাইল এবং টেক ক্যাটাগরিতে থাকছে বিশেষ ঈদ ছাড়, এক্সক্লুসিভ লঞ্চ এবং আকর্ষণীয় বান্ডেল অফার। এছাড়াও বিকাশ, নগদ মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস এবং ব্যাংক কার্ডে থাকছে বিশেষ ক্যাশব্যাক ও ইনস্ট্যান্ট ডিসকাউন্ট অফার। যা ঈদের কেনাকাটাকে করবে আরও সাশ্রয়ী ও আনন্দদায়ক।
পছন্দের পণ্য কিনতে সর্ববৃহৎ শপিংমলে সকাল থেকেই সব শ্রেণির ক্রেতা ভিড় করছেন। এক শোরুম থেকে আরেক শোরুম ঘুরে কিনছেন হাল ফ্যাশনের বৈচিত্র্যময় পোশাক। পোশাক কেনা শেষ করে ক্রেতারা যাচ্ছেন জুতার শোরুমে। সেখান থেকে গহনার দোকানে। এছাড়া কসমেটিকস, ক্রোকারিজ, পারফিউমসহ সব ধরনের পণ্য থাকায় ঈদ ঘিরে জমজমাট যমুনা ফিউচার পার্ক। সঙ্গে মোবাইল ও ইলেকট্রনিক্সের শোরুমগুলোতেও ঈদ ঘিরে বিক্রি বেড়েছে। এতে খুশি বিক্রেতারা।
শনিবার ইনফিনিটি, কে-ক্রাফট, অঞ্জনস, আড়ং, জিন্স অ্যান্ড কোম্পানি, টুয়েলভ, রেড, জেন্টল পার্ক, টিনস ক্লাব, প্লাস পয়েন্ট, কান্ট্রি বয়, রেঞ্জ, লা রিভ, আর্টিসান, টপ টেন পোশাকের ব্র্যান্ড ও শপগুলোতে প্রচুর ক্রেতা সমাগম লক্ষ্য করা গেছে।
শপিংমলের বুটিক্স ল্যাবের স্বত্বাধিকারী সুমাইয়া আক্তার যুগান্তরকে বলেন, ক্রেতাদের আস্থার কথা চিন্তা করে গ্রাউন্ড ফ্লোরে আমাদের আরেকটি আউটলেট উদ্বোধন করা হয়েছে। যেখানে ঈদ বাজার উপলক্ষ্যে ৫ জুন পর্যন্ত সব ধরনের পোশাকে সর্বোচ্চ ৪০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড়ে পণ্য বিক্রি হবে। এছাড়া শনিবার প্রত্যেকটি পোশাকে ৩০০ টাকা করে ডিসকাউন্টে বিক্রি হচ্ছে।
শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ০২ মে ২০২৫
পোশাক কেনার সঙ্গে ঘোরাঘুরি ক্রেতাদের আনন্দে যোগ করেছে নতুন মাত্রা। বন্ধু-বান্ধব নিয়ে যমুনায় আসছেন সব বয়সি মানুষ। মা-বাবার হাত ধরে আসছে পরিবারের ছোট সদস্যও। বাহারি ডিজাইনের পোশাকের সঙ্গে কিনছে রং-বেরংয়ের খেলনা। চড়ছে নানা রাইডে। দিনভর কেনাকাটা শেষে রসনা তৃপ্তিতে ফুডকোর্টে লোভনীয় মজাদার খাবারও রয়েছে। সবশেষে সিনেমা দেখে খুশি মনে সবাই ফিরছেন বাড়ি। সব মিলিয়ে যমুনা ফিউচার পার্কে কেনাকাটা করতে আসা সবাই ঈদের আগেই যেন ঈদ আনন্দ উপভোগ করছেন।
শপিংমল কর্তৃপক্ষ জানায়, ঈদের কেনাকাটার সেরা গন্তব্য হিসাবে যমুনা ফিউচার পার্কে ১৫শর বেশি দেশীয় ও আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড নিয়ে এবারের ‘ঈদ বাজার’ উৎসব সাজানো হয়েছে। যেখানে থাকছে ঐতিহ্যবাহী পোশাক, ডিজাইনার কালেকশন, ইলেকট্রনিক্স, এক্সেসরিজ, জুতা, পারফিউম, হোম ডেকরসহ আরও অনেক কিছু। ফ্যাশন, লাইফস্টাইল এবং টেক ক্যাটাগরিতে থাকছে বিশেষ ঈদ ছাড়, এক্সক্লুসিভ লঞ্চ এবং আকর্ষণীয় বান্ডেল অফার। এছাড়াও বিকাশ, নগদ মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস এবং ব্যাংক কার্ডে থাকছে বিশেষ ক্যাশব্যাক ও ইনস্ট্যান্ট ডিসকাউন্ট অফার। যা ঈদের কেনাকাটাকে করবে আরও সাশ্রয়ী ও আনন্দদায়ক।
পছন্দের পণ্য কিনতে সর্ববৃহৎ শপিংমলে সকাল থেকেই সব শ্রেণির ক্রেতা ভিড় করছেন। এক শোরুম থেকে আরেক শোরুম ঘুরে কিনছেন হাল ফ্যাশনের বৈচিত্র্যময় পোশাক। পোশাক কেনা শেষ করে ক্রেতারা যাচ্ছেন জুতার শোরুমে। সেখান থেকে গহনার দোকানে। এছাড়া কসমেটিকস, ক্রোকারিজ, পারফিউমসহ সব ধরনের পণ্য থাকায় ঈদ ঘিরে জমজমাট যমুনা ফিউচার পার্ক। সঙ্গে মোবাইল ও ইলেকট্রনিক্সের শোরুমগুলোতেও ঈদ ঘিরে বিক্রি বেড়েছে। এতে খুশি বিক্রেতারা।
শনিবার ইনফিনিটি, কে-ক্রাফট, অঞ্জনস, আড়ং, জিন্স অ্যান্ড কোম্পানি, টুয়েলভ, রেড, জেন্টল পার্ক, টিনস ক্লাব, প্লাস পয়েন্ট, কান্ট্রি বয়, রেঞ্জ, লা রিভ, আর্টিসান, টপ টেন পোশাকের ব্র্যান্ড ও শপগুলোতে প্রচুর ক্রেতা সমাগম লক্ষ্য করা গেছে।
শপিংমলের বুটিক্স ল্যাবের স্বত্বাধিকারী সুমাইয়া আক্তার যুগান্তরকে বলেন, ক্রেতাদের আস্থার কথা চিন্তা করে গ্রাউন্ড ফ্লোরে আমাদের আরেকটি আউটলেট উদ্বোধন করা হয়েছে। যেখানে ঈদ বাজার উপলক্ষ্যে ৫ জুন পর্যন্ত সব ধরনের পোশাকে সর্বোচ্চ ৪০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড়ে পণ্য বিক্রি হবে। এছাড়া শনিবার প্রত্যেকটি পোশাকে ৩০০ টাকা করে ডিসকাউন্টে বিক্রি হচ্ছে।
আপনার মতামত লিখুন