
তোফাজ্জলের গ্রামের বাড়ি ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার চিলা রং গ্রামে। তিনি পরিবার নিয়ে রাজধানীর বাড্ডার দক্ষিণ আনন্দনগরের আনসার ক্যাম্প বাজারের পাশে একটি ভবনের নিচতলার ফ্ল্যাটে বসবাস করতেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান। তিনি বলেন, গত শুক্রবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে দগ্ধ অবস্থায় একই পরিবারের পাঁচজনকে আমাদের জরুরি বিভাগে আনা হয়। শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মিথিলা, যার শরীরের ৬০ শতাংশ দগ্ধ ছিল, চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়।
তিনি আরও জানান, এর আগে রোববার বিকালে তানজিলা (৬৬ শতাংশ দগ্ধ) এবং রাতে মঞ্জুরা বেগম (৬৭ শতাংশ দগ্ধ) মারা যান। পরে বুধবার সকালে তোফাজ্জল হোসেন ৮০ শতাংশ দগ্ধ নিয়ে মৃত্যুবরণ করেন। এই পরিবারের একমাত্র জীবিত সদস্য ১১ বছরের তানিশা এখনো হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তার শরীরের ৩০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে এবং অবস্থাও আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ০২ মে ২০২৫
তোফাজ্জলের গ্রামের বাড়ি ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার চিলা রং গ্রামে। তিনি পরিবার নিয়ে রাজধানীর বাড্ডার দক্ষিণ আনন্দনগরের আনসার ক্যাম্প বাজারের পাশে একটি ভবনের নিচতলার ফ্ল্যাটে বসবাস করতেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান। তিনি বলেন, গত শুক্রবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে দগ্ধ অবস্থায় একই পরিবারের পাঁচজনকে আমাদের জরুরি বিভাগে আনা হয়। শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মিথিলা, যার শরীরের ৬০ শতাংশ দগ্ধ ছিল, চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়।
তিনি আরও জানান, এর আগে রোববার বিকালে তানজিলা (৬৬ শতাংশ দগ্ধ) এবং রাতে মঞ্জুরা বেগম (৬৭ শতাংশ দগ্ধ) মারা যান। পরে বুধবার সকালে তোফাজ্জল হোসেন ৮০ শতাংশ দগ্ধ নিয়ে মৃত্যুবরণ করেন। এই পরিবারের একমাত্র জীবিত সদস্য ১১ বছরের তানিশা এখনো হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তার শরীরের ৩০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে এবং অবস্থাও আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
আপনার মতামত লিখুন