
ভুয়া নথিপত্র ও সাজানো পরিচয়ে তারা নিজেদের রাজনৈতিক নিপীড়নের শিকার হিসেবে উপস্থাপন করে মানবিক আশ্রয় দাবি করছেন। একইসঙ্গে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে বাংলাদেশ সরকার ও জনগণের বিরুদ্ধে নেতিবাচক তথ্য উপস্থাপন করা হচ্ছে। এ প্রবণতা শুধু আইনি নয়, মানবিক ও কূটনৈতিক দিক থেকেও উদ্বেগজনক।
ন্যাশনাল কোর্ট অব অ্যাসাইলাম (CNDA) ও ফরাসি গণমাধ্যম লো মন্ডের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, ২০১৭ সালে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের নদিয়া জেলার বাসিন্দা বিষ্ণজিৎ দাস ও তার স্ত্রী রিঙ্কু দাস ফ্রান্সে রাজনৈতিক আশ্রয়ের আবেদন করেন বাংলাদেশি পরিচয়ে।
তারা একটি দালাল চক্রের মাধ্যমে ভুয়া জন্মসনদ, নাগরিকত্ব সনদ ও অন্য নথিপত্র সংগ্রহ করে প্যারিসে পাড়ি জমান। OFPRA (Office Français de Protection des Réfugiés et Apatrides) আশ্রয় মঞ্জুর করে।
শুক্রবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫
প্রকাশের তারিখ : ০২ মে ২০২৫
ভুয়া নথিপত্র ও সাজানো পরিচয়ে তারা নিজেদের রাজনৈতিক নিপীড়নের শিকার হিসেবে উপস্থাপন করে মানবিক আশ্রয় দাবি করছেন। একইসঙ্গে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কাছে বাংলাদেশ সরকার ও জনগণের বিরুদ্ধে নেতিবাচক তথ্য উপস্থাপন করা হচ্ছে। এ প্রবণতা শুধু আইনি নয়, মানবিক ও কূটনৈতিক দিক থেকেও উদ্বেগজনক।
ন্যাশনাল কোর্ট অব অ্যাসাইলাম (CNDA) ও ফরাসি গণমাধ্যম লো মন্ডের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, ২০১৭ সালে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের নদিয়া জেলার বাসিন্দা বিষ্ণজিৎ দাস ও তার স্ত্রী রিঙ্কু দাস ফ্রান্সে রাজনৈতিক আশ্রয়ের আবেদন করেন বাংলাদেশি পরিচয়ে।
তারা একটি দালাল চক্রের মাধ্যমে ভুয়া জন্মসনদ, নাগরিকত্ব সনদ ও অন্য নথিপত্র সংগ্রহ করে প্যারিসে পাড়ি জমান। OFPRA (Office Français de Protection des Réfugiés et Apatrides) আশ্রয় মঞ্জুর করে।
আপনার মতামত লিখুন